- সারাদেশ
- উপাচার্যের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ
পাবিপ্রবিতে একক অবস্থান
উপাচার্যের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ

বৃহস্পতিবার পাবিপ্রবিতে একক অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন সহযোগী অধ্যাপক ড. আবদুল আলীম - সমকাল
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক এম রোস্তম আলীর বিরুদ্ধে দুর্নীতি, অনিয়ম, ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ এনে এর প্রতিবাদে একক অবস্থান কর্মসূচি পালিত হয়েছে। গতকাল সকাল ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের ফটকে অবস্থান নেন বাংলা বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান সহযোগী অধ্যাপক ড. এম আবদুল আলীম।
ড. আবদুল আলীম বলেন, বর্তমান উপাচার্য পাবিপ্রবিতে যোগদানের পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়কে অনিয়ম ও দূর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয় আইন ও ইউজিসির নীতিমালা অমান্য করে অনৈতিকভাবে স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে নিয়োগ, পদোন্নতিসহ সব প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে পছন্দের লোকদের সুবিধা দিতে তিনি বারবার বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগ-প্রমোশন নীতিমালা পরিবর্তন করেছেন। তার সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করলেই শিক্ষকদের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি ও চাকরিচ্যুত করেন। বারবার মৌখিক ও লিখিত প্রতিবাদ জানানোর পরও তার বেপরোয়া আচরণের পরিবর্তন হয়নি।
অবস্থান কর্মসূচিতে ড. আবদুল আলীম নিয়োগ সংক্রান্ত অনিয়ম তদন্ত, বিশ্ববিদ্যালয় উন্নয়ন প্রকল্পের পাঁচশ কোটি টাকা ব্যয়ের স্বচ্ছতা নিশ্চিত, জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে পদোন্নতিসহ আট দফা দাবি তুলে ধরেন। এ সময় দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ারও ঘোষণা দেন তিনি।
সূত্র জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৫০০ কোটি টাকার সরকারের চলমান উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডসহ সার্বিক উন্নয়নে বাধা ও স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবিরের এজেন্ডা বাস্তবায়নের অভিযোগ উঠেছে আবদুল আলীমের বিরুদ্ধে।
আবদুল আলীম বলেন, আমার বিরুদ্ধে জামায়াত-শিবিরের এজেন্ডা বাস্তবায়নের অভিযোগ সঠিক নয়। উপাচার্যের পরিবারই জামায়াত-শিবির। তিনি নিজেই জামায়াত-শিবিরের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছেন। উপাচার্য রোস্তম আলী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নে প্রশাসন কাজ করছে। ড. আলীম রাজাকার পরিবারের সন্তান। তিনি নিজের জামায়াত-শিবিরের তকমা ঢাকার জন্য আমার বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়াচ্ছেন। আমি তার এই ধরনের কর্মকাণ্ডের তীব্র প্রতিবাদ ও ঘৃণা জানাচ্ছি।
ড. আবদুল আলীম বলেন, বর্তমান উপাচার্য পাবিপ্রবিতে যোগদানের পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়কে অনিয়ম ও দূর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয় আইন ও ইউজিসির নীতিমালা অমান্য করে অনৈতিকভাবে স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে নিয়োগ, পদোন্নতিসহ সব প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে পছন্দের লোকদের সুবিধা দিতে তিনি বারবার বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগ-প্রমোশন নীতিমালা পরিবর্তন করেছেন। তার সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করলেই শিক্ষকদের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি ও চাকরিচ্যুত করেন। বারবার মৌখিক ও লিখিত প্রতিবাদ জানানোর পরও তার বেপরোয়া আচরণের পরিবর্তন হয়নি।
অবস্থান কর্মসূচিতে ড. আবদুল আলীম নিয়োগ সংক্রান্ত অনিয়ম তদন্ত, বিশ্ববিদ্যালয় উন্নয়ন প্রকল্পের পাঁচশ কোটি টাকা ব্যয়ের স্বচ্ছতা নিশ্চিত, জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে পদোন্নতিসহ আট দফা দাবি তুলে ধরেন। এ সময় দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ারও ঘোষণা দেন তিনি।
সূত্র জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৫০০ কোটি টাকার সরকারের চলমান উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডসহ সার্বিক উন্নয়নে বাধা ও স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবিরের এজেন্ডা বাস্তবায়নের অভিযোগ উঠেছে আবদুল আলীমের বিরুদ্ধে।
আবদুল আলীম বলেন, আমার বিরুদ্ধে জামায়াত-শিবিরের এজেন্ডা বাস্তবায়নের অভিযোগ সঠিক নয়। উপাচার্যের পরিবারই জামায়াত-শিবির। তিনি নিজেই জামায়াত-শিবিরের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছেন। উপাচার্য রোস্তম আলী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নে প্রশাসন কাজ করছে। ড. আলীম রাজাকার পরিবারের সন্তান। তিনি নিজের জামায়াত-শিবিরের তকমা ঢাকার জন্য আমার বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়াচ্ছেন। আমি তার এই ধরনের কর্মকাণ্ডের তীব্র প্রতিবাদ ও ঘৃণা জানাচ্ছি।
মন্তব্য করুন