রিজেন্ট গ্রুপ ও হাসপাতাল লিমিটেডের চেয়ারম্যান সাহেদ করিমের বিরুদ্ধে সিলেটে আরেকটি মামলা হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (৩য়) আদালতে তার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে মামলা করেন জৈন্তাপুরের মাওলা স্টোন ক্রাশার মিলের মালিক শামসুল মাওলা। তার অভিযোগ আমলে নিয়ে আদালত সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।

সিলেট জেলা ও দায়রা জজ আদালতের এপিপি ও বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আবদুস সাত্তার জানান, গত ৮ নভেম্বর আসামির জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে সিলেটের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (১ম) আদালতের বিচারক হারুনুর রশিদ আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।

পাথর বিক্রির বিল হিসেবে শামসুল মাওলাকে ১০ লাখ টাকার একটি চেক দিয়েছিলেন সাহেদ করিম। পরে দেখা যায় চেকটি অন্য একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের। এ ছাড়া গত বছরের ৪ মার্চ সিলেট সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (১ম) আদালতে সাহেদের বিরুদ্ধে ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তিনটি মামলা করেন এই ব্যবসায়ী।

গত বছরের ১৫ জুলাই করোনা টেস্টের ভুয়া রিপোর্ট প্রদান, অর্থ আত্মসাৎসহ প্রতারণার অভিযোগে সাহেদ করিমকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব।