চলমান মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে রংপুরসহ দেশের উত্তরাঞ্চলে। তীব্র শীতে নাকাল ছিন্নমূল ও নদী তীরবর্তী চরাঞ্চলের মানুষ। নিম্ন আয়ের মানুষজন খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

কুয়াশার তেমন প্রকোপ না থাকলেও হিমেল হাওয়া কাবু করছে মানুষকে। বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধরা অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। এছাড়া সব বয়সী মানুষজন সর্দি, কাশি, জ্বরসহ নানা শীতজনিত রোগে ভুগছেন।

শীতের প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় নগরের ব্যস্ততা বাড়ছে দেরিতে। আবার রাত গভীর হওয়ার আগেই পুরো নগর-বন্দরে নেমে আসছে নীরবতা।

করোনাক্রান্তিতে নিম্ন আয়ের মানুষদের শীতজনিত কষ্ট লাগবে শীতবস্ত্র বিতরণের কথা জানিয়েছেন রংপুর বিভাগীয় কমিশনার আবদুল ওয়াহাব ভূঞা।

রংপুর আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, মঙ্গলবার রংপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

দেশের উত্তরাঞ্চল ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে শুরু হয়েছে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ, যা আরও দুই দিন অব্যাহত থাকতে পারে।