
কুমিল্লায় রিটার্নিং অফিসার ফলাফল ঘোষণার পর আওয়ামী লীগের প্রার্থী সিরাজুল ইসলাম সমর্থকদের নিয়ে বিজয় মিছিল করে বাড়ি চলে গিয়েছিলেন। মিষ্টি বিতরণও করা হয়। কিন্তু দুই ঘণ্টা পর জানতে পারেন পুনরায় ঘোষিত ফলাফলে বিদ্রোহী প্রার্থী বিল্লাল হোসেনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। এদিকে দিনাজপুরে দুই রিটার্নিং অফিসারের বিরুদ্ধে ঘুষ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে জিতিয়ে দেওয়ার অভিযোগ করেছেন দুই পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী। প্রতিনিধিদের খবর :
কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার ষোলনল ইউনিয়নের ফলাফল পাল্টে দেওয়া হয়েছে বলে বৃহস্পতিবার নগরীর ঝাউতলা এলাকার নিজ বাসায় সংবাদ সম্মেলন করে অভিযোগ করেন নৌকার প্রার্থী সিরাজুল। তিনি পুনরায় ভোট গণনার দাবি জানান।
সপ্তম ধাপে গত ৭ ফেব্রুয়ারি এ ইউপিতে ভোট হয়। সেদিন রাত প্রায় পৌনে ১০টার দিকে আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করেন রিটার্নিং অফিসার ও চান্দিনা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আহসান হাবীব। এতে দেখা যায়, নৌকার প্রার্থী ৬ হাজার ২০৫ এবং বিদ্রোহী প্রার্থী ৬ হাজার ৬৬ ভোট পেয়েছেন। কিন্তু রাত সোয়া ১১টার দিকে পুনরায় ঘোষিত ফলাফলে বিদ্রোহী প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।
রিটার্নিং অফিসার হাবীব সমকালকে জানান, ফলাফল ঘোষণার সময় প্রথমে ভুলবশত নৌকার প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছিল। পরে ফলাফল যাচাই করে সংশোধন করে আনারস প্রতীকের প্রার্থীকে চূড়ান্তভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।
ফলাফল পরিবর্তনের অভিযোগ সঠিক নয়।
এদিকে দিনাজপুর সদর উপজেলার আস্করপুর ও শেখপুরা ইউনিয়নের ২ রিটার্নিং কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর কাছ টাকা নিয়ে হারিয়ে দেওয়ার অভিযোগ করেছেন দুই পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী।
তারা হলেন- আস্করপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোশারফ হোসেন এবং শেখপুরা ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী আরিফ আলী তালুকদার ডাবলু। ষষ্ঠ ধাপে এই দুই ইউপিতে ভোট হয়েছে। এর আগে আস্করপুর ইউনিয়নের ৫ মেম্বার প্রার্থীও অর্থ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে জিতিয়ে দেওয়ার লিখিত অভিযোগ করেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার শেখপুরা ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী ডাবলু লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেন, গত ৩১ ডিসেম্বরের নির্বাচনে সদর উপজেলার রিটার্নিং অফিসার এবং কিছু প্রিসাইডিং কর্মকর্তা নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোমিমুল ইসলামের কাছে লাখ লাখ টাকা নিয়ে ভোটে কারচুপিতে সহায়তা করেন। তবে রিটার্নিং অফিসার জায়েদ ইবনে ফজল বলেন, এসব অভিযোগ ভিত্তিহীন।
এর আগে গত বুধবার একই ধরনের অভিযোগ করেছেন আস্করপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোশারফ। তার অভিযোগ, টাকা নিয়ে বিএনপির প্রার্থী আবু বক্কর সিদ্দিককে জিতিয়ে দিয়েছেন নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আতাউল হক। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি। এ বিষয়ে দিনাজপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শাহীনুর ইসলাম প্রামাণিক বলেন, টাকার বিনিময়ে জিতিয়ে দেওয়ার অভিযোগ গ্রহণযোগ্য নয়। কারণ ইভিএমে টাকার বিনিময়ে জিতিয়ে দেওয়া যায় না।
কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার ষোলনল ইউনিয়নের ফলাফল পাল্টে দেওয়া হয়েছে বলে বৃহস্পতিবার নগরীর ঝাউতলা এলাকার নিজ বাসায় সংবাদ সম্মেলন করে অভিযোগ করেন নৌকার প্রার্থী সিরাজুল। তিনি পুনরায় ভোট গণনার দাবি জানান।
সপ্তম ধাপে গত ৭ ফেব্রুয়ারি এ ইউপিতে ভোট হয়। সেদিন রাত প্রায় পৌনে ১০টার দিকে আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করেন রিটার্নিং অফিসার ও চান্দিনা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আহসান হাবীব। এতে দেখা যায়, নৌকার প্রার্থী ৬ হাজার ২০৫ এবং বিদ্রোহী প্রার্থী ৬ হাজার ৬৬ ভোট পেয়েছেন। কিন্তু রাত সোয়া ১১টার দিকে পুনরায় ঘোষিত ফলাফলে বিদ্রোহী প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।
রিটার্নিং অফিসার হাবীব সমকালকে জানান, ফলাফল ঘোষণার সময় প্রথমে ভুলবশত নৌকার প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছিল। পরে ফলাফল যাচাই করে সংশোধন করে আনারস প্রতীকের প্রার্থীকে চূড়ান্তভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।
ফলাফল পরিবর্তনের অভিযোগ সঠিক নয়।
এদিকে দিনাজপুর সদর উপজেলার আস্করপুর ও শেখপুরা ইউনিয়নের ২ রিটার্নিং কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর কাছ টাকা নিয়ে হারিয়ে দেওয়ার অভিযোগ করেছেন দুই পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী।
তারা হলেন- আস্করপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোশারফ হোসেন এবং শেখপুরা ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী আরিফ আলী তালুকদার ডাবলু। ষষ্ঠ ধাপে এই দুই ইউপিতে ভোট হয়েছে। এর আগে আস্করপুর ইউনিয়নের ৫ মেম্বার প্রার্থীও অর্থ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে জিতিয়ে দেওয়ার লিখিত অভিযোগ করেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার শেখপুরা ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী ডাবলু লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেন, গত ৩১ ডিসেম্বরের নির্বাচনে সদর উপজেলার রিটার্নিং অফিসার এবং কিছু প্রিসাইডিং কর্মকর্তা নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোমিমুল ইসলামের কাছে লাখ লাখ টাকা নিয়ে ভোটে কারচুপিতে সহায়তা করেন। তবে রিটার্নিং অফিসার জায়েদ ইবনে ফজল বলেন, এসব অভিযোগ ভিত্তিহীন।
এর আগে গত বুধবার একই ধরনের অভিযোগ করেছেন আস্করপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোশারফ। তার অভিযোগ, টাকা নিয়ে বিএনপির প্রার্থী আবু বক্কর সিদ্দিককে জিতিয়ে দিয়েছেন নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আতাউল হক। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি। এ বিষয়ে দিনাজপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শাহীনুর ইসলাম প্রামাণিক বলেন, টাকার বিনিময়ে জিতিয়ে দেওয়ার অভিযোগ গ্রহণযোগ্য নয়। কারণ ইভিএমে টাকার বিনিময়ে জিতিয়ে দেওয়া যায় না।
মন্তব্য করুন