জাপান-বাংলাদেশ বন্ধুত্বের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।  

মঙ্গলবার চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাষ্ট্রি (সিসিসিআই), জাপান এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশন (জেটরো), ঢাকা এবং জাপান-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাষ্ট্রির (জেবিসিসিআই) উদ্যোগে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে এ ওয়েবিনার হয়।

‘জাপান-বাংলাদেশ বন্ধুত্বের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন এবং সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের প্রত্যাশা’ শীর্ষক ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

এতে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) মাশফি বিনতে শামস, জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমেদ, জাপান-বাংলাদেশ কমিটি ফর কমার্শিয়াল অ্যান্ড ইকনোমিক কোঅপারেশনের (জেবিসিসিইসি) চেয়ারম্যান তেরু আসাদা সিবিই, চিটাগাং চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম প্রমুখ।

ড. হাছান বলেন , উভয় দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের পর থেকে বাংলাদেশের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে জাপান এককভাবে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ অবদান রেখে এসেছে। ২০২১ সালে বাংলাদেশ মধ্য আয়ের দেশে রূপান্তরিত হওয়ার ক্ষেত্রে জাপান উন্নয়ন সহযোগী দেশের অবদান অপরিসীম। জাপান এশিয়ায় বাংলাদেশের বৃহত্তম রপ্তানি গন্তব্য। বর্তমানে তৈরিপোশাক, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের পাশাপাশি অন্যান্য পণ্যেরও রপ্তানির অনেক সুযোগ রয়েছে। 

বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বলেন, চিটাগাং চেম্বার, জাপান চেম্বার এবং জেটরো দুই দেশের ব্যবসায়িক অংশীদারত্বের উন্নয়নে যৌথভাবে কাজ করে চলছে। জাপান-বাংলাদেশের বন্ধুত্ব ও সহযোগিতা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে আরো দৃঢ় করবে। এ ছাড়া বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে জাপান সহযোগিতা করবে।