বানারীপাড়ার সন্ধ্যা নদীতে সোমবার রাতে লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষের ১৫ ঘণ্টা পর মঙ্গলবার দুপুরে এক জনের মরদেহ উদ্ধার করেছেন ডুবুরিরা।

মরদেহ উদ্ধার হওয়া ব্যাক্তির নাম আবুল কালাম (৫২)। তিনি বাল্কহেডের মিস্ত্রি ছিলেন। তার বাড়ি স্বরুপকাঠি উপজেলার নান্দুহার গ্রামে।

বানারীপাড়া থানার অফিসার ইন চার্জ (ওসি) এসএম মাসুদ আলম সমকালকে জানান, মঙ্গলবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে স্বরুপকাঠির বেসরকারি ডুবুরি জহিরুল ইসলাম আবুল কালামের মরদেহ উদ্ধার করেন।

সোমবার রাতের এই ঘটনায় এখনও নিখোঁজ রয়েছেন বাল্কহেডের মাস্টার মিলন মিয়া। তার বাড়িও স্বরূপকাঠি উপজেলার নান্দুহার গ্রামে। মিলন মিয়ার সন্ধানে বেসরকারি ও ফয়ার সার্ভিসের ডুবুরিররা নদীতে অভিযান চালাচ্ছেন। ঘটনাস্হলে থেকে উদ্ধার কার্যক্রম তদারকি করছেন বানারীপাড়ার ইউএনও রিপন কুমার সাহা।

সোমবার রাত ৯টার দিকে বানারীপাড়া উপজেলার সন্ধ্যা নদীর অংশে পিরোজপুরের ভান্ডা‌রিয়া থেকে ঢাকাগামী এম‌ভি ম‌র্নিং সান- ৯ লঞ্চের সঙ্গে ইফ‌তি-রিজ‌ভী নামে বালুবাহী বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। এতে বাল্কহেড‌টি ডুবে যায়।