- সারাদেশ
- উদ্বোধনের অপেক্ষায় কালনা সেতু
উদ্বোধনের অপেক্ষায় কালনা সেতু

নড়াইলের লোহাগড়ার কালনা ঘাটে মধুমতী নদীর ওপর নির্মিত ছয় লেন সেতুর সৌন্দর্যবর্ধন ও ঘষামাজার কাজ করছেন শ্রমিকরা। সম্প্রতি তোলা ছবি-সমকাল
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলবাসীর দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষার কালনা সেতুর কাজ প্রায় শেষ। দেশের প্রথম ছয় লেনের সেতুটির মূল কাজ শেষ হয়েছে। এখন চলছে লাইটিংসহ দৃষ্টিনন্দন করার কাজ। ৩০ আগস্টের মধ্যে সেতুটি যান চলাচলের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী তারিখ দিলেই চূড়ান্ত হবে সেতুটি উদ্বোধনের দিনক্ষণ।
স্থানীয়রা জানান, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বাসিন্দাদের জন্য কালনা সেতু অনেক কারণেই গুরুত্বপূর্ণ। পদ্মা সেতু চালু হলেও মধুমতী নদীর ওপর কালনা সেতুর নির্মাণকাজ শেষ না হওয়ায় এর পূর্ণ উপযোগ মেলেনি এই অঞ্চলের বাসিন্দাদের। সেতুটি চালু হলে ঢাকার সঙ্গে নড়াইল, বেনাপোল, যশোর, খুলনা, সাতক্ষীরাসহ আশপাশের সড়কপথের দূরত্ব ১০০ কিলোমিটার থেকে ১৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত কমে যাবে। এ ছাড়া এটি সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের ক্রসবর্ডার রোড নেটওয়ার্ক ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টের আওতায় হওয়ায় ভারতের কলকাতা, আসামসহ দেশের বাইরে যোগাযোগ ও অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখবে।
সেতু কর্তৃপক্ষ জানায়, ২০১৫ সালের ২৪ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মধুমতী নদীর ওপর কালনা সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এর পশ্চিমপাড়ে নড়াইলের লোহাগড়ার কালনাঘাট এবং পূর্বপাড়ে কাশিয়ানীর শংকরপাশা। জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির (জাইকা) অর্থায়নে এখানেই নির্মাণ করা হয়েছে সেতুটি। প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সম্মতি পেলে সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে যান চলাচলের জন্য সেতুটি উন্মুক্ত করা হবে।
সেতুর প্রকল্প ব্যবস্থাপক এবং সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তর নড়াইলের নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুজ্জামান জানান, নেলসন লোস আর্চ টাইপের (ধনুকের মতো বাঁকা) সেতু এটি। দৈর্ঘ্য ৬৯০ মিটার এবং প্রস্থ ২৭ দশমিক ১ মিটার। উভয় পাশে ছয় লেনের সংযোগ সড়ক সাড়ে ৪ কিলোমিটার। সেতু নির্মাণে মোট ব্যয় ৯৬০ কোটি টাকা। এশিয়ান হাইওয়েতে থাকা সেতুটি সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে সিলেটের তামাবিল হয়ে ঢাকা, ভাঙ্গা, নড়াইল, যশোর, বেনাপোল, কলকাতা পর্যন্ত সরাসরি ভূমিকা রাখবে। ভারতের কলকাতা, আসামসহ দেশের মধ্যে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর, বেনাপোল ও নওয়াপাড়া নদীবন্দরের মধ্যে যোগাযোগের মাইলফলক রচিত হবে।
স্থানীয়রা জানান, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বাসিন্দাদের জন্য কালনা সেতু অনেক কারণেই গুরুত্বপূর্ণ। পদ্মা সেতু চালু হলেও মধুমতী নদীর ওপর কালনা সেতুর নির্মাণকাজ শেষ না হওয়ায় এর পূর্ণ উপযোগ মেলেনি এই অঞ্চলের বাসিন্দাদের। সেতুটি চালু হলে ঢাকার সঙ্গে নড়াইল, বেনাপোল, যশোর, খুলনা, সাতক্ষীরাসহ আশপাশের সড়কপথের দূরত্ব ১০০ কিলোমিটার থেকে ১৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত কমে যাবে। এ ছাড়া এটি সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের ক্রসবর্ডার রোড নেটওয়ার্ক ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টের আওতায় হওয়ায় ভারতের কলকাতা, আসামসহ দেশের বাইরে যোগাযোগ ও অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখবে।
সেতু কর্তৃপক্ষ জানায়, ২০১৫ সালের ২৪ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মধুমতী নদীর ওপর কালনা সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এর পশ্চিমপাড়ে নড়াইলের লোহাগড়ার কালনাঘাট এবং পূর্বপাড়ে কাশিয়ানীর শংকরপাশা। জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির (জাইকা) অর্থায়নে এখানেই নির্মাণ করা হয়েছে সেতুটি। প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সম্মতি পেলে সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে যান চলাচলের জন্য সেতুটি উন্মুক্ত করা হবে।
সেতুর প্রকল্প ব্যবস্থাপক এবং সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তর নড়াইলের নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুজ্জামান জানান, নেলসন লোস আর্চ টাইপের (ধনুকের মতো বাঁকা) সেতু এটি। দৈর্ঘ্য ৬৯০ মিটার এবং প্রস্থ ২৭ দশমিক ১ মিটার। উভয় পাশে ছয় লেনের সংযোগ সড়ক সাড়ে ৪ কিলোমিটার। সেতু নির্মাণে মোট ব্যয় ৯৬০ কোটি টাকা। এশিয়ান হাইওয়েতে থাকা সেতুটি সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে সিলেটের তামাবিল হয়ে ঢাকা, ভাঙ্গা, নড়াইল, যশোর, বেনাপোল, কলকাতা পর্যন্ত সরাসরি ভূমিকা রাখবে। ভারতের কলকাতা, আসামসহ দেশের মধ্যে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর, বেনাপোল ও নওয়াপাড়া নদীবন্দরের মধ্যে যোগাযোগের মাইলফলক রচিত হবে।
মন্তব্য করুন