- সারাদেশ
- বেরোবিতে ২৯২ আসন ফাঁকা রেখেই পাঠদান শুরু
বেরোবিতে ২৯২ আসন ফাঁকা রেখেই পাঠদান শুরু

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) ২৯২টি আসন ফাঁকা রেখেই ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে প্রথমবর্ষ স্নাতক শ্রেণির পাঠদান শুরু হয়েছে। বেশিরভাগ বিভাগের শিক্ষার্থীদের সময়ও জানানো হয়নি। কেউ কেউ বিভাগের সামনে দুই-তিন ঘণ্টা দাঁড়িয়ে ছিলেন। এমন অব্যবস্থাপনার মধ্যে গতকাল রোববার পাঠদান শুরু হওয়ায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
এদিন ক্যাম্পাসে ছিলেন না বেরোবি উপাচার্য অধ্যাপক হাসিবুর রশীদ ও রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলমগীর চৌধুরী। দুপুরে দপ্তরে গিয়ে জানা যায়, উপাচার্য এক সপ্তাহ ধরে ঢাকায় আছেন এবং রেজিস্ট্রার দীর্ঘদিন ধরে ছুটিতে। গত শনিবার ছুটি শেষ হলেও গতকাল দুপুর ২টা পর্যন্ত আলমগীর চৌধুরীকে অফিসে দেখা যায়নি।
বেরোবিতে মোট আসন ১ হাজার ৩৯৫টি। ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১০৩ শিক্ষার্থী। ২২ বিভাগের মধ্যে ১৬টিতে এখনও ২৯২ আসন ফাঁকা রয়েছে। এর মধ্যে বাংলা বিভাগে ১৬, ইংরেজিতে ৩, ইতিহাস ও প্রত্নতত্ত্বে ২০, সমাজবিজ্ঞানে ২০, জেন্ডার অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজে ৫৩, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতায় ১৯, লোকপ্রশাসনে ৬, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজে ৫, মার্কেটিংয়ে ৫, ফাইন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিংয়ে ১, ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমসে ৫, গণিতে ৩৯, পরিসংখ্যানে ৩৭, পদার্থবিজ্ঞানে ২২, ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞানে ১৯ এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগে ২২টি আসন ফাঁকা রয়েছে।
জানা গেছে, পাঠদান শুরুর দিনেও ভর্তি কার্যক্রম চলায় বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীদের বেশিরভাগ অনুপস্থিত ছিলেন। অথচ ভিসিপন্থি শিক্ষক-কর্মকর্তারা কিছুদিন আগে প্রচার করেছিলেন, এবার প্রায় শতভাগ আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছেন এবং গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বেরোবি এবারের ভর্তিতে প্রথম স্থানে রয়েছে।
এ বিষয়ে লোকপ্রশাসন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাব্বীর আহমেদ চৌধুরী বলেন, প্রথম দিকে প্রায় শতভাগ শিক্ষার্থীই ভর্তি ছিল। পরে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে গেছে। এবারের ভর্তিতে বেরোবির অবস্থান কততম- সে বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি 'জানেন না' বলেন।
উপাচার্য হাসিবুর রশীদ মোবাইল ফোনে সমকালকে বলেন, তিনি জরুরি কাজে ঢাকায় আছেন। কাজ শেষে ফিরবেন। কাউকে দায়িত্ব দিয়ে গেছেন কিনা জানতে চাইলে বলেন, এই ক্ষমতা তাঁর নেই। প্রথমবর্ষের পাঠদান শুরুর অব্যবস্থাপনার বিষয়ে জনসংযোগ দপ্তরে কথা বলার পরামর্শ দেন উপাচার্য।
এ বিষয়ে জনসংযোগ দপ্তরের উপপরিচালক মোহাম্মদ আলী বলেন, ভর্তি প্রক্রিয়া চলার পাশাপাশি আনুষ্ঠানিক পাঠদান শুরু হয়েছে। ভর্তি শেষ হলে কেন্দ্রীয়ভাবে নবীনবরণ অনুষ্ঠান হবে।
এদিন ক্যাম্পাসে ছিলেন না বেরোবি উপাচার্য অধ্যাপক হাসিবুর রশীদ ও রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলমগীর চৌধুরী। দুপুরে দপ্তরে গিয়ে জানা যায়, উপাচার্য এক সপ্তাহ ধরে ঢাকায় আছেন এবং রেজিস্ট্রার দীর্ঘদিন ধরে ছুটিতে। গত শনিবার ছুটি শেষ হলেও গতকাল দুপুর ২টা পর্যন্ত আলমগীর চৌধুরীকে অফিসে দেখা যায়নি।
বেরোবিতে মোট আসন ১ হাজার ৩৯৫টি। ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১০৩ শিক্ষার্থী। ২২ বিভাগের মধ্যে ১৬টিতে এখনও ২৯২ আসন ফাঁকা রয়েছে। এর মধ্যে বাংলা বিভাগে ১৬, ইংরেজিতে ৩, ইতিহাস ও প্রত্নতত্ত্বে ২০, সমাজবিজ্ঞানে ২০, জেন্ডার অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজে ৫৩, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতায় ১৯, লোকপ্রশাসনে ৬, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজে ৫, মার্কেটিংয়ে ৫, ফাইন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিংয়ে ১, ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমসে ৫, গণিতে ৩৯, পরিসংখ্যানে ৩৭, পদার্থবিজ্ঞানে ২২, ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞানে ১৯ এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগে ২২টি আসন ফাঁকা রয়েছে।
জানা গেছে, পাঠদান শুরুর দিনেও ভর্তি কার্যক্রম চলায় বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীদের বেশিরভাগ অনুপস্থিত ছিলেন। অথচ ভিসিপন্থি শিক্ষক-কর্মকর্তারা কিছুদিন আগে প্রচার করেছিলেন, এবার প্রায় শতভাগ আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছেন এবং গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বেরোবি এবারের ভর্তিতে প্রথম স্থানে রয়েছে।
এ বিষয়ে লোকপ্রশাসন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাব্বীর আহমেদ চৌধুরী বলেন, প্রথম দিকে প্রায় শতভাগ শিক্ষার্থীই ভর্তি ছিল। পরে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে গেছে। এবারের ভর্তিতে বেরোবির অবস্থান কততম- সে বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি 'জানেন না' বলেন।
উপাচার্য হাসিবুর রশীদ মোবাইল ফোনে সমকালকে বলেন, তিনি জরুরি কাজে ঢাকায় আছেন। কাজ শেষে ফিরবেন। কাউকে দায়িত্ব দিয়ে গেছেন কিনা জানতে চাইলে বলেন, এই ক্ষমতা তাঁর নেই। প্রথমবর্ষের পাঠদান শুরুর অব্যবস্থাপনার বিষয়ে জনসংযোগ দপ্তরে কথা বলার পরামর্শ দেন উপাচার্য।
এ বিষয়ে জনসংযোগ দপ্তরের উপপরিচালক মোহাম্মদ আলী বলেন, ভর্তি প্রক্রিয়া চলার পাশাপাশি আনুষ্ঠানিক পাঠদান শুরু হয়েছে। ভর্তি শেষ হলে কেন্দ্রীয়ভাবে নবীনবরণ অনুষ্ঠান হবে।
মন্তব্য করুন