- সারাদেশ
- সমস্যায় জর্জরিত স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
সমস্যায় জর্জরিত স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

জনবল ও উপকরণ না থাকায় জুড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে। নামে ৫০ শয্যার স্বাস্থ্যকেন্দ্র হলেও ৩১ শয্যারও জনবলও নেই। যে কারণে রোগী ভর্তি ও চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছে এলাকার দরিদ্র মানুষের একমাত্র ভরসা স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি।
২০০৪ সালের ২৬ আগস্ট জুড়ী উপজেলা গঠনের পর ৩১ শয্যা বিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ভূমি-সংক্রান্ত জটিলতায় ১০ বছর পর উপজেলার বাছিরপুরে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণকাজ শুরু হয়। প্রায় ২২ কোটি টাকা ব্যয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে জেলা সিভিল সার্জনের কাছে হস্তান্তর করে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। ২০১৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর তৎকালীন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী মো. নাসিম এমপি সেটি উদ্বোধন করেন।
প্রয়োজনীয় জনবল ও উপকরণ না থাকায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির চতুর্থ তলার কার্যক্রম এখনও শুরু করা সম্ভব হচ্ছে না। রোগীর রক্ত, বমি, প্রস্রাব, পায়খানা পরিস্কার করার লোকবল না থাকায় পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। টেকনেশিয়ানের অভাবে অপারেশন থিয়েটার ও অন্যান্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা না হওয়ায় যন্ত্রপাতি নষ্ট হচ্ছে। ফলে রোগীরাও কাঙ্ক্ষিত সেবা পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সমরজিত সিংহ জানান, হাসপাতালে সৃজনকৃত ৬৭টি পদের মধ্যে জুনিয়র কনসালটেন্ট (মেডিসিন), জুনিয়র কনসালট্যান্ট (সার্জারি), মেডিকেল অফিসার, সিনিয়র স্টাফ নার্স, মিডওয়াইফ, ফার্মাসিস্ট, ওয়ার্ডবয়সহ মোট ৩৮টি পদ শূন্য রয়েছে।
হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি, স্থানীয় সংসদ সদস্য, পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেন, হাসপাতালে জনবল সংকট নিরসনসহ সব সমস্যা দ্রুত নিষ্পত্তি করা হবে।
২০০৪ সালের ২৬ আগস্ট জুড়ী উপজেলা গঠনের পর ৩১ শয্যা বিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ভূমি-সংক্রান্ত জটিলতায় ১০ বছর পর উপজেলার বাছিরপুরে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণকাজ শুরু হয়। প্রায় ২২ কোটি টাকা ব্যয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে জেলা সিভিল সার্জনের কাছে হস্তান্তর করে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। ২০১৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর তৎকালীন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী মো. নাসিম এমপি সেটি উদ্বোধন করেন।
প্রয়োজনীয় জনবল ও উপকরণ না থাকায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির চতুর্থ তলার কার্যক্রম এখনও শুরু করা সম্ভব হচ্ছে না। রোগীর রক্ত, বমি, প্রস্রাব, পায়খানা পরিস্কার করার লোকবল না থাকায় পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। টেকনেশিয়ানের অভাবে অপারেশন থিয়েটার ও অন্যান্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা না হওয়ায় যন্ত্রপাতি নষ্ট হচ্ছে। ফলে রোগীরাও কাঙ্ক্ষিত সেবা পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সমরজিত সিংহ জানান, হাসপাতালে সৃজনকৃত ৬৭টি পদের মধ্যে জুনিয়র কনসালটেন্ট (মেডিসিন), জুনিয়র কনসালট্যান্ট (সার্জারি), মেডিকেল অফিসার, সিনিয়র স্টাফ নার্স, মিডওয়াইফ, ফার্মাসিস্ট, ওয়ার্ডবয়সহ মোট ৩৮টি পদ শূন্য রয়েছে।
হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি, স্থানীয় সংসদ সদস্য, পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেন, হাসপাতালে জনবল সংকট নিরসনসহ সব সমস্যা দ্রুত নিষ্পত্তি করা হবে।
মন্তব্য করুন