কুষ্টিয়ার কুমারখালী সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে জালিয়াতি ও বিধিমালা লঙ্ঘন করে শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগের অভিযোগে পৌর মেয়র শামসুজ্জামান অরুণসহ ২২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক। গত মঙ্গলবার দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক নীলকমল পাল বাদী হয়ে এ মামলা করেন।  

মামলার অন্য আসামিরা হলেন– কুমারখালী সরকারি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আবুল কাশেম, শিক্ষক প্রতিনিধি ও ট্রেড ইন্সট্রাক্টর ভোকেশনাল শাখার মো. আব্দুস সাত্তার, ১০ সহকারী শিক্ষক মো. খলিলুর রহমান, আসমা বেগম মালা, এস এম আতি বিন বাপ্পী, কুতুবুল আলম, মনিরা পারভিন, লুৎফুন নাহার লাবনী, শেখ মো. সেলিম রেজা, আব্দুল্লাহ মোহাম্মদী, আমিরুল ইসলাম, মো. শহিদুল ইসলাম; কম্পিউটার ডেমোনেস্ট্রেটর সাম্মী আক্তার, নিম্নমান সহকারী কম্পিউটার অপারেটর বাসনা রানী কর্মকার, আয়া রুপালী খাতুন, পরিচ্ছন্নতা কর্মী সনজিদ কুমার বাঁশফর, নৈশপ্রহরী মো. নাসিম হোসেন, অফিস সহায়ক মো. আলমগীর হোসেন, দারোয়ান আমিরুল ইসলাম, বিজ্ঞান ল্যাব অ্যাসিস্ট্যান্ট খাদিজাতুল কোবরা ও কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর আব্দুল্লাহ আল মামুন।

অভিযোগ থেকে জানা গেছে, পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে কুমারখালী সরকারি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে শিক্ষক-কর্মচারী পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। 

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল কাশেম বলেন, মামলার বিষয়ে জানি না। 

পৌর মেয়র মো. সামছুজ্জামান অরুণ বলেন, মামলার বিষয়টি শুনেছি। আমাকে রাজনৈতিকভাবে হেয় করতে মামলা করা হয়েছে।