সিলেট মেট্রোপলিটন এলাকার এয়ারপোর্ট থানার ছালিয়া গ্রামে গৃহকর্মী এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে পাটা হামিদ নামে গৃহকর্তার বিরুদ্ধে।

সম্প্রতি এ ঘটনা ঘটলেও শিশুটির অবস্থা খারাপ হওয়ায় শনিবার তা জানাজানি হয়। পরে রাতেই ওই শিশুটিকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি করা হয়।

শিশুটির চাচা জানান, গেল রমজান মাসে একই এলাকার বাসিন্দা হামিদের স্ত্রী তাকে বাড়িতে কাজের জন্য নেন। সেখানে থাকা অবস্থায় হামিদ মেয়েটিকে ধর্ষণ করে। কাউকে না বলতে তাকে ভয়ভীতি দেখানো হয়। ঈদের পর সে বাড়িতে চলে আসে। শনিবার শিশুটির শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে ঘটনা প্রকাশ্যে আসে।

থানার ওসি মঈন উদ্দিন সিপন জানান, তাৎক্ষণিক বিষয়টি পুলিশকে জানানো উচিত ছিল। তার পরও ওসিসি থেকে কাগজপত্র নিয়ে এলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।