ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৩

কক্সবাজার হবে আধুনিক আকর্ষণীয় পর্যটন নগরী

কক্সবাজার হবে আধুনিক আকর্ষণীয় পর্যটন নগরী

কক্সবাজার প্রতিনিধি

প্রকাশ: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৪:০৭ | আপডেট: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৪:০৭

কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (কউক) ও সেনাবাহিনীর কনস্ট্রাকশন সুপারভিশন কনসালট্যান্টের (সিএসসি) মধ্যে ‘কক্সবাজার জেলার মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন (১ম সংশোধিত)’ শীর্ষক সমীক্ষা প্রকল্পের পরামর্শ প্রতিষ্ঠান নিয়োগ-সংক্রান্ত চুক্তি হয়েছে।

মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় কউকের মাল্টিপারপাস হলরুমে এ চুক্তি করা হয়। 

চুক্তি সই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কউকের চেয়ারম্যান কমডোর মোহাম্মাদ নুরুল আবছার, সদস্য (প্রকৌশল) লে. কর্নেল তাহসিন বিন আলম এবং উপনগর পরিকল্পনাবিদ ও সমীক্ষা প্রকল্পের পরিচালক তানভীর হাসান রেজাউল। সিএসসির পক্ষে ছিলেন ডিরেক্টর (প্ল্যানিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল্লাহ আল-মামুন ও সমীক্ষা প্রকল্প পরিচালক লে. কর্নেল সাদেক মাহমুদ।

কউক জানায়, সমীক্ষা প্রকল্পটি গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাস্তবায়িত হবে। প্রকল্পটির আওতায় জেলার আট উপজেলা, অর্থাৎ চকরিয়া, পেকুয়া, কুতুবদিয়া, মহেশখালী, কক্সবাজার সদর, রামু, উখিয়া ও টেকনাফের ৬৯০.৬৭ বর্গকিলোমিটার এলাকায় ডিটেইল্ড এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) এবং সমগ্র কক্সবাজার জেলার ২ হাজার ৪৯১ দশমিক ৮৩ বর্গকিলোমিটার এলাকার জন্য ‘স্ট্রাকচার প্ল্যান’ প্রণয়ন করা হবে। ১৭৪ কোটি ৭২ লাখ টাকা ব্যয়ের প্রকল্পটি ২০২২ সালের ২৭ ডিসেম্বর পরিকল্পনা কমিশন   অনুমোদন করে এবং গত ১২ জানুয়ারি গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক অনুমোদন পায়। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মেয়াদকাল ২০২১ সালের এপ্রিল থেকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত।

কউক চেয়ারম্যান নুরুল আবছার বলেন, প্রকল্পটির সামগ্রিক উদ্দেশ্য কক্সবাজার ও এর সন্নিহিত এলাকার সমন্বয়ে একটি আধুনিক ও আকর্ষণীয় পর্যটন নগরী প্রতিষ্ঠা। এ ক্ষেত্রে ভূমির যৌক্তিক ব্যবহার নিশ্চিতকরণ ও অপরিকল্পিত উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণে কক্সবাজার জেলার ডিটেইল্ড এরিয়া প্ল্যানসহ (ড্যাপ) মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে।

কউক জানায়, প্রকল্পটি দেশের পর্যটনের সার্বিক উন্নয়ন ও বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ করার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের সুযোগ করে দেবে। 

আরও পড়ুন