ঢাকা শনিবার, ২৫ জানুয়ারি ২০২৫

কুয়েট ভর্তি পরীক্ষায় উপস্থিতি ৯২.৩৯ শতাংশ

কুয়েট ভর্তি পরীক্ষায় উপস্থিতি ৯২.৩৯ শতাংশ

ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন কুয়েটের উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য কেন্দ্র পরিদর্শন করেন

খুলনা ব্যুরো

প্রকাশ: ১১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৮:০৬ | আপডেট: ১১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৮:১৩

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। কুয়েটের ভর্তি পরীক্ষায় এবার রেকর্ড পরিমাণ শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। শনিবার সকাল সাড়ে ৯টায় এই পরীক্ষা শুরু হয়ে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত এবং মুক্তহস্ত অঙ্কন দুপুর ১২টা ৪৫ মিনিট থেকে বেলা ১টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়।

জানা গেছে, কুয়েটসহ ১১টি কেন্দ্রে ৪৪৭টি কক্ষে এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ বছর ১ হাজার ৬৫ আসনের বিপরীতে লড়েছেন ২৪ হাজার ৫২৭ জন শিক্ষার্থী। যা শতকরা উপস্থিতির হার ৯২ দশমিক ৩৯। প্রতিটি আসনের বিপরীতে লড়েছেন ২৩ জন শিক্ষার্থী।

ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদ ও উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ শরীফুল আলম ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্রগুলো পরিদর্শন করেন। এ সময় ভর্তি পরীক্ষা কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলামসহ ভর্তি পরীক্ষা সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় উপাচার্য সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেন।

এবার তিনটি অনুষদের ১৬টি বিভাগে মোট আসন সংখ্যা ১ হাজার ৬৫টি। স্থান সংকুলান না হওয়ায় কুয়েট কেন্দ্রের বাইরে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়সহ খুলনার আরও ১০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কুয়েট কেন্দ্রে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন সাত হাজার ১৪৪ জন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে চার হাজার ৯৪০ জন, খুলনা রেভারেন্ড পলস হাইস্কুল কেন্দ্রে ৮৮৬ জন, হোপ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট কেন্দ্রে ৮৭৩ জন, বাংলাদেশ নৌবাহিনী স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে দুই হাজার ৫০০ জন ও খালিশপুর সরকারি হাজী মোহাম্মদ মহসিন কলেজ কেন্দ্রে দুই হাজার ৫০০ জন।

এছাড়াও খুলনা সরকারি মহিলা কলেজ কেন্দ্রে দুই হাজার জন, খুলনা সরকারি মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে এক হাজার ৩০০ জন, খুলনা সরকারি পাইওনিয়ারিং মহিলা কলেজ কেন্দ্রে ৯০০ জন, খুলনা সরকারি এম এম সিটি কলেজ কেন্দ্রে ৮৫২ জন, সুন্দরবন সরকারি আদর্শ কলেজ কেন্দ্রে ৬৩২ জন শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন।

প্রসঙ্গত, কয়েক বছর ধরে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রকৌশল গুচ্ছের অধীন পরীক্ষা নিলেও এবার নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। 

আরও পড়ুন

×