শিশুদের মেধা বিকাশ
স্কুলঘর যেন বর্ণমালা প্রাণী সৌরমণ্ডল

খুলনার এরশাদ আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মেঝেতে আঁকা আলপনা দেখছে শিশুরা- সমকাল
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
প্রকাশ: ০৩ জানুয়ারি ২০২২ | ১২:০০ | আপডেট: ০৩ জানুয়ারি ২০২২ | ১৩:৩৪
বারান্দাজুড়ে ছড়িয়ে আছে নানা রঙের আলপনা। শুধু কি বারান্দা! স্কুলের সীমানাপ্রাচীর, শ্রেণিকক্ষের দেয়াল, ছাদ এমনকি মেঝেতেও কত আঁকিবুঁকি! রঙে রঙে ফুটে উঠেছে নানা প্রাণী আর বর্ণমালা। সৌরজগতের বিভিন্ন গ্রহ, প্রকৃতিময় পৃথিবী, পিরামিডের বুকে প্রয়োজনীয় খাদ্যের তালিকা- এসবও আঁকা হয়েছে রঙে রঙে। শিশুদের মনোজাগতিক বিকাশ ঘটাতে হবে; বিশ্নেষণাত্মক চিন্তার সক্ষমতা বাড়াতে হবে। সে কারণে খুলনার দুটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আয়োজন করা হয়েছে এমন শিক্ষণীয় ও সৃজনশীল দেয়ালচিত্র প্রদর্শনীর।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) নগর ও গ্রামীণ পরিকল্পনা (ইউআরপি) ডিসিপ্লিনের উদ্যোগে হচ্ছে এ প্রদর্শনী। সেন্টার ফর সাসটেইনেবল, হেলদি অ্যান্ড লার্নিং সিটিজ অ্যান্ড নেইবারহুডসের (এসএইচএলসি) আন্তঃদেশীয় গবেষণা প্রকল্পের আওতায় প্রদর্শনীটি করা হয়েছে। গতকাল সোমবার সকাল ১০টায় নগরীর এরশাদ আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং সকাল ১১টায় ইসলামপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এর উদ্বোধন হয়।
এসএইচএলসি প্রকল্পের ইন-কান্ট্রি কো-ইনভেস্টিগেটর এবং খুবির ইউআরপি ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক তানজিল সওগাতের সভাপতিত্বে প্রদর্শনীর প্রধান অতিথি খুলনার জেলা প্রশাসক মো. মনিরুজ্জামান তালুকদার এর উদ্বোধন করেন।
এ সময় জেলা প্রশাসক খুবির এ উদ্যোগের প্রশংসা করে বলেন, শিশুদের সৃজনশীলতা বিকাশের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টিতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। কাউকে পেছনে ফেলে নয়, বরং সবাইকে সঙ্গে নিয়েই টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কাজ করে যেতে হবে।
প্রকল্প পরিচালক ও ইউআরপি ডিসিপ্লিনের সহযোগী অধ্যাপক ড. শিল্পী রায়ের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে খুলনার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. সাদিকুর রহমান খান এবং অন্যতম অতিথি হিসেবে এরশাদ আলী স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সামসুল আলম মিয়া স্বপন উপস্থিত ছিলেন।
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী ঋতু আক্তার হাস্যোজ্জ্বল কণ্ঠে জানায়, এখন থেকে আমরা খেলতে খেলতে শিখব।
এসএইচএলসির এ প্রকল্পের আওতায় খুবির ইউআরপি ডিসিপ্লিন উন্নয়নশীল দেশগুলোর স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং নগরায়ণের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সেগুলোর টেকসই সমাধান নিয়ে চার বছর ধরে কাজ করছে। এরই ধারাবাহিকতায় খুলনার প্রাক্-প্রাথমিক ও প্রাথমিক স্তরের শিশুদের সক্রিয় শিক্ষার উপযোগী পরিবেশ আরও বিকশিত করার লক্ষ্যে স্কুলে দেয়ালচিত্র অঙ্কন এবং শিশুদের জন্য দুই মাসব্যাপী চিত্রাঙ্কন কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এসব চিত্রকর্মে শিশুরা তাদের এলাকার স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং নগরায়ণের সমস্যাগুলো তুলে ধরে।
ড. শিল্পী রায় জানান, স্কুল কার্যক্রমে শিশুদের সৃজনশীল অংশগ্রহণ এবং পারিপার্শ্বিক পরিবেশ সম্পর্কে তাদের মনস্তাত্ত্বিক মূল্যায়ন ভূয়সী প্রশংসাযোগ্য। এ ধরনের কার্যক্রম গবেষণা পরিমণ্ডলকে সমৃদ্ধ করবে। পাশাপাশি
ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে টেকসই নগরায়ণের বার্তা পৌঁছে দেবে।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) নগর ও গ্রামীণ পরিকল্পনা (ইউআরপি) ডিসিপ্লিনের উদ্যোগে হচ্ছে এ প্রদর্শনী। সেন্টার ফর সাসটেইনেবল, হেলদি অ্যান্ড লার্নিং সিটিজ অ্যান্ড নেইবারহুডসের (এসএইচএলসি) আন্তঃদেশীয় গবেষণা প্রকল্পের আওতায় প্রদর্শনীটি করা হয়েছে। গতকাল সোমবার সকাল ১০টায় নগরীর এরশাদ আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং সকাল ১১টায় ইসলামপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এর উদ্বোধন হয়।
এসএইচএলসি প্রকল্পের ইন-কান্ট্রি কো-ইনভেস্টিগেটর এবং খুবির ইউআরপি ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক তানজিল সওগাতের সভাপতিত্বে প্রদর্শনীর প্রধান অতিথি খুলনার জেলা প্রশাসক মো. মনিরুজ্জামান তালুকদার এর উদ্বোধন করেন।
এ সময় জেলা প্রশাসক খুবির এ উদ্যোগের প্রশংসা করে বলেন, শিশুদের সৃজনশীলতা বিকাশের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টিতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। কাউকে পেছনে ফেলে নয়, বরং সবাইকে সঙ্গে নিয়েই টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কাজ করে যেতে হবে।
প্রকল্প পরিচালক ও ইউআরপি ডিসিপ্লিনের সহযোগী অধ্যাপক ড. শিল্পী রায়ের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে খুলনার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. সাদিকুর রহমান খান এবং অন্যতম অতিথি হিসেবে এরশাদ আলী স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সামসুল আলম মিয়া স্বপন উপস্থিত ছিলেন।
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী ঋতু আক্তার হাস্যোজ্জ্বল কণ্ঠে জানায়, এখন থেকে আমরা খেলতে খেলতে শিখব।
এসএইচএলসির এ প্রকল্পের আওতায় খুবির ইউআরপি ডিসিপ্লিন উন্নয়নশীল দেশগুলোর স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং নগরায়ণের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সেগুলোর টেকসই সমাধান নিয়ে চার বছর ধরে কাজ করছে। এরই ধারাবাহিকতায় খুলনার প্রাক্-প্রাথমিক ও প্রাথমিক স্তরের শিশুদের সক্রিয় শিক্ষার উপযোগী পরিবেশ আরও বিকশিত করার লক্ষ্যে স্কুলে দেয়ালচিত্র অঙ্কন এবং শিশুদের জন্য দুই মাসব্যাপী চিত্রাঙ্কন কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এসব চিত্রকর্মে শিশুরা তাদের এলাকার স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং নগরায়ণের সমস্যাগুলো তুলে ধরে।
ড. শিল্পী রায় জানান, স্কুল কার্যক্রমে শিশুদের সৃজনশীল অংশগ্রহণ এবং পারিপার্শ্বিক পরিবেশ সম্পর্কে তাদের মনস্তাত্ত্বিক মূল্যায়ন ভূয়সী প্রশংসাযোগ্য। এ ধরনের কার্যক্রম গবেষণা পরিমণ্ডলকে সমৃদ্ধ করবে। পাশাপাশি
ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে টেকসই নগরায়ণের বার্তা পৌঁছে দেবে।
- বিষয় :
- স্কুলঘর
- শিশুদের মেধা বিকাশ