নারী

মৌসুমের সঙ্গে বদলে যায় প্রকৃতির রূপ। তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলে হাওরপারের মানুষের সংগ্রামী জীবন। কখনও হাওরে পানি না থাকলে সমস্যা, কখনও আবার জলাবদ্ধতায় বিপত্তি।

আফগানিস্তানের তালেবান সরকারের দমনমূলক নারী নীতিমালাকে চ্যালেঞ্জ করতে মুসলিম নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মালালা ইউসুফজাই। তিনি বলেন, নারীদের পড়াশোনা ও কাজ করতে না দেওয়াসহ তালেবানের আরও যে নীতিমালাগুলো আছে, তাতে ‘ইসলামি কিছু’ নেই।

নারী যত বেশি কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করছেন, ততই বাড়ছে ডে-কেয়ার সেন্টার বা দিবাযত্ন কেন্দ্রের প্রয়োজনীয়তা। এখনও কর্মজীবী নারীর জন্য শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্রের অপ্রাপ্যতা একটি বড় সমস্যা। লিখেছেন রাফিয়া চৌধুরী

সারি সারি সাজানো পাত্র ভর্তি ডাল, পাশেই দল বেঁধে নারীরা তৈরি করছেন কুমড়ার বড়ি। এক সময় হাতের সাহায্যে কুমড়া ও ডাল মিশিয়ে বড়ি তৈরি করা হতো। এখন কুমড়া-ডাল মেশাতে মেশিনের ব্যবহার

নতুন করে উদযাপনের মধ্য দিয়ে নতুন প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে আমাদের সামনে আসছে প্রায় সোয়া শতাব্দী আগে রচিত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের ধ্রুপদি উপন্যাস ‘সুলতানার স্বপ্ন’।

নারীর সমগ্র জীবনের স্বাস্থ্য সুরক্ষা কেবল কোনো ব্যক্তিগত বিষয় নয়; সমাজের সার্বিক উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতার সঙ্গে স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা সেবা অঙ্গাঙ্গী জড়িত। তবে বাস্তবতা হলো, স্ত্রীরোগ নারীর জীবনচক্রের প্রতিটি পর্যায়ে অপরিহার্য হলেও আজও তা স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সবচেয়ে কম অগ্রাধিকার পাওয়া

‘২০২৪’ এমন এক নাম, যাকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস থেকে মুছে ফেলা যাবে না! তবে স্বৈরাচার হটানোর এই বিশেষ বছরটিতে আমাদের সব ক্ষেত্রে এত ভালো ফলাফল নেই। বিশেষত, নারীর

‘একাত্তরে আমি রেডক্রসের ভলান্টিয়ার ছিলাম। সে সময় কাজ করতে প্রাণের ঝুঁকি, সম্ভ্রমহানির ঝুঁকি আছে জানার পরও, আমার মা জায়দা খানম আমাকে বাধা দেননি, বরং সাহস জুগিয়েছেন। মানুষের পাশে দাঁড়াতে বাবাকেও বাধা দিতেন না তিনি। আমাদের বাসা ছিল মুক্তিযোদ্ধাসহ অসহায় বাঙালি-অবাঙালি মানুষের আশ্রয়কেন্দ্র। তাদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থাসহ সার্বিক তদারকি মা নিজেই করতেন।’

নারী চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে একটা বড় শক্তির জায়গা। নারীর অংশগ্রহণ ছিল অভূতপূর্ব। আন্দোলন যখন শান্তিপূর্ণভাবে বিকশিত হচ্ছিল, তখনও আমরা দেখেছি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে কলেজ, এমনকি স্কুলের নারী শিক্ষার্থীরাও রাস্তায় নেমে এসেছে।

সাফজয়ী নারী দল টানা দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপা ধরে রেখেছে। গত ৩০ অক্টোবর নেপালের দশরথ স্টেডিয়ামে আরেকবার ইতিহাস গড়লেন বাংলাদেশের মেয়েরা। স্বাগতিক নেপালকে আরেকবার