এসবিজনেস (sBusiness) বাংলাদেশের মাঝারি সাইজের কোম্পানিগুলোতে এমপ্লয়ী ম্যানেজের ঝামেলাগুলো সমাধানের জন্য অটোমেশনের সেবা দিয়ে থাকে। আর সেবার অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি ডিজিগো (digiGO) এইচআর সফটওয়্যার নিয়ে আসে।  

ডিজিগো (digiGO) মাঝারি সাইজের ১০০টিরও বেশি কোম্পানির এইচআর সংক্রান্ত ঝামেলাগুলো স্বয়ংক্রিয়তার মাধ্যমে প্রতিদিন সমাধান করে দেশের এইচআর সেক্টরে এক বিবর্তন নিয়ে এসেছে। 

এসবিজনেস (sBusiness) -এর ভাইস প্রেসিডেন্ট ইসা আবরার বলেন, দেশকে আরও ৫০ বছর এগিয়ে নিতে যেই ব্যবসাগুলো ক্রমাগত ভূমিকা রেখে যাচ্ছে তাদের এই যাত্রায় সামিল হতে পারা আমাদের জন্য একটি গৌরবের বিষয়। আমরা ইতিমধ্যেই দেখতে পেয়েছি যে আমাদের দেশের তরুণ উদ্যোক্তারা ব্যাপক আগ্রহ নিয়ে অটোমেশন দিয়ে বিভিন্ন অপারেশনাল সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে কাজ করে যাচ্ছে। একটি কোম্পানি হিসেবে, আমরাও টেকনোলোজি দিয়ে মানুষের সমস্যাগুলো সমাধানের লক্ষ্যে ক্রমাগত চেষ্টা করে যাচ্ছি।

ডিজিগো (digiGO) একটি গ্লোবাল স্ট্যান্ডার্ড সফটওয়্যার যা সব ধরনের কোম্পানির সাইজ এবং বাজেটের কথা মাথায় রেখেই ডিজাইন করা হয়েছে। ডিজিগো (digiGO) -এর ফ্রি ডেমো পেতে ডায়াল ০১৮৩৩৩০৫৯৯৯ অথবা ভিজিট করুন www.sbusiness.xyz/digigo

অটোমেশনের ব্যবহার সম্পর্কে ময়লা নিয়ে ভিন্ন ধাঁচের ধারণা নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠান   গারবেজম্যানের ফাউন্ডার অ্যান্ড সি.ই.ও. ফাহিম উদ্দিন শুভ বলেন, পেশাগত দিক থেকে আর্কিটেক্ট হওয়ায় এমপ্লয়ী ম্যানেজের ব্যাপারে ধারণা নিতান্তই কম। তবে তিনি এখানে অটোমেশনের মাধ্যমে এমপ্লয়ীদের ম্যানেজ করে সেই শূন্য স্থানটি পূরণ করেছেন। 

 উল্লেখ্য, গ্লোবাল ম্যানেজমেন্ট কনসাল্টিং ইন্ডাস্ট্রিতে বহুল পরিচিত একটি নাম ম্যাকিনজি থেকে প্রকাশ পাওয়া একটি গবেষণায় দেখা যায়, বিশ্বের দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি পাওয়া মাঝারি সাইজের কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৩টি জিনিসের অনেক মিল রয়েছে: সেগুলো হলো তারা তাদের কোম্পানির ভালো এবং খারাপ সব দিকগুলোর ব্যাপারে খুব ভাল ধারণা রাখে, তারা ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে বর্তমান নিয়ে পরিকল্পনা করে এবং এমপ্লয়ীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর জন্য নতুন কিছু করার ক্ষেত্রে কোম্পানিগুলো কেন কিছু করতে হবে?-এরকম চিন্তাভাবনার পরিবর্তে কোন কোন এমপ্লয়ীদের জন্য নতুন কিছু দরকার সেই প্রশ্নের উত্তরে তারা বেশি গুরুত্ব আরোপ করে থাকে। 

এক্ষেত্রে একজন এইচআর প্রফেশনালের ভূমিকা আগের তুলনায় কয়েকগুন বেড়ে গিয়েছে। এইচআর-এর ঘণ্টাখানেকের কাজ মিনিটেই হয়ে যাচ্ছে অটোমেশনের মাধ্যমে।