খেলা-ফুটবল

ওদের জন্যই তো এত আনন্দ আয়োজন। ফুলে ফুলে সাজানো ছিল ছাদখোলা রঙিন বাসটি। গায়ে তার শুধুই সাফজয়ী বীরকন্যাদের ছবি। লাল রঙের বাসে নেই সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কারও ফ্রেম; যেমনটি ছিল ২০২২ সালে।

কে কবে দেখেছে, নদীর বুকে অলিম্পিকের উদ্বোধন! প্রেমের শহর বলেই হয়তো এই অভিনব ও উদ্ভাবনী আয়োজন। যার শুরু হয় বিশ্বকাপজয়ী কিংবদন্তি ফুটবলার জিনেদিন জিদানের হাতে।

বার্লিনের গ্যালারিতে স্পেনের সোনালি প্রজন্মের তিন মহারথী; ক্যামেরার দৃশ্যে হাসিমাখা আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা, জাভি হার্নান্দেজ ও ডেভিড ভিয়া।

রক্তিম সূর্য ছড়ায় প্রখরতা। ফুটবলের সবুজ গালিচায় রঙিন স্পেনও। লাল রঙের জার্সিতে আগুনে ফুটবলের পসরা লামিনে ইয়ামাল-দানি ওলমোদের। সেই আগুনে পুড়ে ছারখার ইংলিশরা।

বার্লিন দেয়াল পতনের মধ্য দিয়ে ১৯৮৯ সালে নতুন এক বিশ্ব ব্যবস্থার সূচনা হয়েছিল। ঐতিহাসিক সেই শহরে ইংল্যান্ড কি পারবে ৫৮ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে প্রথম ইউরো শিরোপার স্বাদ নিতে? নাকি একঝাঁক তরুণের দুরন্ত ফুটবলে বাজিমাত করবে স্পেন? 

রাতে ইউরো, সকালে কোপা– গেল কয়েক সপ্তাহ বেশ কেটেছে ফুটবলপ্রেমীদের। যুক্তরাষ্ট্রের মাঠগুলোতে মেসি- রদ্রিগেজদের লাতিনশৈলীর সঙ্গে জার্মানির ভেন্যুগুলোতে ইয়ামাল-সাকাদের গতিময় ফুটবলে বুঁদ হয়ে থাকা দর্শকদের জন্য এখন অপেক্ষা এক ‘সুপার সানডের’।

দু’জনের পথচলা একটা রাস্তা ধরে। দু’জনের ভালো লাগা আর ভালোবাসার গল্পও অনেকটা এক রকম। মাঠের সহযোদ্ধা আর জীবনপথের দারুণ বন্ধু তারা। হ্যাঁ, বলছি লিওনেল মেসি এবং ডি মারিয়ার কথা।

পানেনকা শটটা লক্ষ্যভ্রষ্ট হতেই যেন লিওনেল মেসির মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। টেক্সাসের এনআরজি স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে নামে নীরবতা। আকাশি-সাদার আকাশে জমে দুঃস্বপ্নের কালো মেঘ।

ভদ্রলোকের নামটি মনে নেই, তবে তাঁর কথাগুলো কানে বাজে। ‘বাংলাদেশে কি আমাদের ব্রাজিলিয়ান লিগের ম্যাচ টেলিভিশনে দেখা যায় না? এ কারণেই তোমরা শুধু ইউরোপিয়ান লিগে আমাদের যারা খেলে তাদের চিন, বাকিদের তোমরা চিনই না।

ইসরায়েলের জাতীয় ফুটবল দলকে আর স্পন্সর করবে না ক্রীড়াসামগ্রী নির্মাতা প্রতিষ্ঠান পুমা। ২০২৪ সাল থেকে ইসরায়েল ফুটবল দলকে কোনো ধরনের স্পন্সরশিপ না দেওয়ার কথা জানিয়েছে পুমা। কোম্পানিটির এক মুখপাত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। খবর রয়টার্সের