সাইকেল

ঋণ বাতিল করে জলবায়ু অর্থায়নের দাবিতে পাবনার চাটমোহরে সাইকেল র‍্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল ১০টায় ধরিত্রী রক্ষায় আমরা 

সাইক্লিং এন্ডোরফিন হরমোন নিঃসরণে সাহায্য করে। এর ফলে ব্যথার অনুভূতি কমে এবং সুখের অনুভূতি বাড়ে। এই হরমোন নিঃসরণ মানসিক চাপ কমাতে ও উদ্বেগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।

বাইসাইকেলকে যাতায়াতের অন্যতম একটি মাধ্যম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে সরকার যদি কিছু নীতিসহায়তা দেয় তাহলে দেশের মানুষ অনেক সাশ্রয়ী মূল্যে এ বাহনটি ব্যবহার করতে পারবে। আশার কথা হলো, ঢাকা উত্তরের প্রশাসক সম্প্রতি একটি ঘোষণা দিয়েছেন, ঢাকার মেট্রোরেল স্টেশনগুলোতে সাইকেল রাখার ব্যবস্থা করা হবে। এরকম আরও কিছু পদক্ষেপ যেমন– সাইকেল তৈরির জন্য যেসব খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানি করতে হয় তার ওপরে আরোপিত কর এবং মূল্য সংযোজন কর কমানো।

আরোহণে স্বাধীনতার আনন্দ যেমন থাকে, তেমনটি দূরত্বের সব বাধা কাটিয়ে এগিয়ে যাওয়ার লুকানো স্পর্ধাও থাকে। তবে বাইসাইকেল কেবলই বাহন নয়, তা একেকজনের কাছে শৈশব-কৈশোরের স্মারকও

দেশে বাইসাইকেলের বাজার বিস্তৃত হচ্ছে। দুই যুগ আগে দেশের বাজার পুরোটাই ছিল আমদানিনির্ভর। সেই চিত্র অনেকটা বদলে গেছে। মান ও দামের দিক থেকে বিদেশি ব্র্যান্ডের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে

ইউরোপ ও আমেরিকার রাস্তায় চলছে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ লেখা সাইকেল। চট্টগ্রামের দুই প্রতিষ্ঠান আলিটা (বাংলাদেশ) লিমিটেড ও করভো সাইকেলস লিমিটেড কয়েক ধরনের সাইকেল তৈরি করে রপ্তানি

পুরান ঢাকার বংশাল রোড। সাইকেলের শোরুম মাস্টার উইলস। যাত্রাবাড়ী থেকে এসেছেন মুজিবুর রহমান ও ফাতেমা বেগম দম্পতি। ৬ বছরের ছেলের জন্য সাইকেল কিনবেন।

রাজধানীর সড়কে বেশির ভাগ মানুষের প্রধান ভরসা গণপরিবহন; কিন্তু তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। পাশাপাশি নারীরা প্রায়ই গণপরিবহনে হয়রানির শিকার হন। এই বাস্তবতায় নিজের স্বচ্ছন্দ ও সাশ্রয়ী

দুর্গম চা বাগান থেকে বিদ্যালয়ে আসার জন্য বাইসাইকেল পেল মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী ৯ নম্বর ইসলামপুর ইউনিয়নের চাম্পারায় চা বাগানের ৫০ জন শিক্ষার্থী।

মেট্রোরেলে যাতায়াতকারীদের মধ্যে যারা সাইকেল ব্যবহার করে স্টেশনে যান তাদের জন্য স্টেশনে সাইকেল পার্কিয়ের ব্যবস্থার পরিকল্পনা করছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)। সোমবার ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ফেসবুক পেজে এ কথা জানানো হয়েছে।