স্মার্ট বাংলাদেশ

তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে কর অব্যাহতি বিশেষ অবদান রাখবে। অন্যদিকে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে রপ্তানিমুখী উৎপাদন শিল্পে নিউক্লিয়াসের ভূমিকা পালন করবে।

স্মার্ট বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক (এসবিএন) ইক্যুয়াল বাংলাদেশ ক্যাম্পেইন, সাইটসেভারস, এটুআই, আইডিয়া ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সঙ্গে যৌথভাবে ‘পরিবর্তনের ক্ষমতায়ন: স্মার্ট বাংলাদেশে প্রতিবন্ধিতা অন্তর্ভুক্তির জন্য ককাসের ভূমিকা’ শিরোনামে নীতিনির্ধারণী সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উন্নয়নের সঙ্গে দেশের স্বাস্থ্য খাতও সমানতালে এগিয়ে যাচ্ছে। আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানে হিস্টোপ্যাথলজি, সাইটোপ্যাথলজির মতো বিষয়ে কাজ চলছে। স্মার্ট বাংলাদেশের প্যাথলজিস্ট হবে আরও স্মার্ট।

অর্থনীতির দ্রুত বিকাশের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বদরবারে উদাহরণ তৈরি করতে পেরেছে। সেন্টার ফর ইকোনমিক্স অ্যান্ড বিজনেস রিসার্চের ভাষ্যমতে, ২০৩৫ সাল নাগাদ বাংলাদেশ বিশ্বের ২৫তম বৃহৎ অর্থনীতিতে পরিণত হতে যাচ্ছে। টেকসই উন্নয়নের এ ধারা বজায় রাখতে এবং কৌশলগতভাবে আর্থিক বৈষম্য কমিয়ে আনতে সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে ডিজিটাল অর্থনীতিতে অন্তর্ভুক্ত করাটাও বিশেষ জরুরি।

দেশে ধূমপায়ীর সংখ্যা ক্রমান্বয়ে কমিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী ২০৪১ সালের মধ্যে ধূমপান মুক্ত স্মার্ট বাংলাদেশ কার্যকরের দাবি করা হয়েছে।

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী বলেছেন, প্রযুক্তি ও জ্ঞাননির্ভর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে তরুণ প্রজন্মকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সফল বাস্তবায়ন এবং তাঁর অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন করতে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ ‌আজ ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে’ পৌঁছে গেছে। বাংলাদেশ এখন ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ এর সন্নিকটে।

ফোরটি আন্ডার ফোরটি