নতুন বছর যারা ওজন কমিয়ে, মেদ ঝরিয়ে ফিট হতে চান, তারা শুরু থেকেই সচেতন হোন। শীতে খাওয়া দাওয়া বেশি হওয়ার কারণে ওজন বেড়ে যায়। এসময় জিমে যাওয়াও হয়ে উঠে না। তাই ওজন ও ভুঁড়ি কমাতে কিছু নিয়ম মানতে পারেন। এতে জিমে না গিয়েও ফিট থাকতে পারবেন। 

ওজন কমানোর জন্য অনেকেই চিয়া সিড ভেজানো পানি খান। কেউ আবার ওটসের ওপর চিয়া সিড ছড়িয়ে খান।  

চলুন, বিভিন্ন বয়সে হাঁটার পরিমাণ জানার চেষ্টা করি। শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে হলে হাঁটার বিকল্প নেই। জীবনের সব বয়সেই হাঁটার প্রয়োজন আছে। হাঁটলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।

হাঁটাহাঁটি উত্তম ব্যায়াম। তাই চিকিৎসকেরা নিয়মিত ৩০-৪০ মিনিট হাঁটার পরামর্শ দেন। এতে ওজন যেমন কমে, তেমনি অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। মোট কথা শরীর সুস্থ থাকে। কিন্তু খালি পেটে নাকি ভরা পেটে হাঁটতে যাবেন? এই বিষয়ে নানা মত আছে।

শীতে শিশুদের অ্যালার্জির সমস্যা বাড়ে। অ্যালার্জি বেশ ভোগায়ও। তা থেকে  সর্দিকাশি তো বটেই, ত্বকেও র‌্যাশ, চুলকানি হতে পারে। এই সময়ে একটানা বেশিক্ষণ ডায়াপার পরিয়ে রাখলেও শিশুর র‌্যাশ হতে পারে। 

খাবার খাওয়ার সময় পানি পান করা ঠিক নয়, এমনটাই বলেন গুরুজনেরা। কেননা তারা মনে করেন, খাওয়ার সময় পানি পান করলে হজম ঠিকঠাক হয় না। কেউ আবার বলেন, খাওয়ার সময় হাতের কাছে পানি না-থাকলে গলায় খাবার আটকে যাবে। তাই তারা অল্প করে পানি পানের পরামর্শ দেন। আসলে কোনটি সঠিক? 

শীতে ঘুরাঘুরির মজা অন্যরকম। এ সময় বাইকাররা বেশ ভ্রমণ করেন। ঢাকার বাইরে ঘুরাঘুরি তো আছেই, ঢাকার বিভিন্ন জায়গায়ও রাত বিরাতে বেড়ান অনেকে।

বয়স একই তবে দেখলে মনে হয় একজন বয়স্ক আরেকজন যুবক। কাউকে দেখলে মনে হয়, যেন বুড়িয়ে গেছেন। কেউ আবার দিব্যি হেঁটে বেড়াচ্ছেন, কেউ আবার রোগে জরাগ্রস্ত। কারও চেহারায় বয়সের ছাপ, কারও ত্বকে লাবণ্যের ছোঁয়া। বয়স হলে তার ছাপ চোখ-মুখে পড়বে। তবু একই বয়সের বিভিন্ন মানুষের মাঝে পার্থক্য স্পষ্ট বোঝা যায়। নানা কারণে এটা হতে পারে।

স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগ বাড়াতে মস্তিষ্কের ব্যায়াম খুবই কার্যকর ভূমিকা পালন করে। এ ধরনের ব্যায়াম মস্তিষ্কের স্নায়ুগুলোকে উদ্দীপ্ত করে তোলে যা কমিয়ে ফেলে মানসিক অবসাদ। একজন মানুষের মনোযোগ ক্ষমতা ও স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে মস্তিষ্কের এমন ৯টি ব্যায়াম এখানে তুলে ধরা হলো। প্রতিদিন চর্চার মাধ্যমে আপনিও আপনার স্মৃতিশক্তি বাড়াতে পারেন।    

থাইরয়েড গ্রন্থির কার্যকারিতা কমে যাওয়াকে বলে হাইপোথাইরয়েডিজম। আর অতিরিক্ত হরমোন নিঃসৃত হওয়াকে বলে হাইপার থাইরয়েডিজম। দুই ক্ষেত্রেই ওজন অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে বা কমে যেতে পারে। থাইরয়েডের সমস্যায় ভুগলে নানা ধরনের সমস্যার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। থাইরয়েড গ্ল্যান্ড থেকে কম বা বেশি হরমোন উৎপাদন হলে শীত শীত অনুভব, অতিধিক গরম লাগা, হুট করে মেজাজের অস্বাভাবিক পরিবর্তন, চুল পড়ে যাওয়াসহ নানাবিধ লক্ষণ দেখা দেয়।