নারী বিশ্বকাপ

ক্রিকেটে নারী-পুরুষ বৈষম্য দূর করতে আইসিসি ঐতিহাসিক এক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠেয় টি-২০ বিশ্বকাপে পুরুষদের সমান অর্থ পুরস্কার দেওয়া হবে নারীদের চ্যাম্পিয়ন দলকে। গত জুলাইয়ে আইসিসির সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়েছে।

নারীদের টি-২০ বিশ্বকাপ হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশে। কিন্তু রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে বেশ কিছু দেশের নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় আসরটি সংযুক্ত আরব আমিরাতে সরে গেছে।

নারী টি২০ বিশ্বকাপের ভেন্যু নিয়ে সিদ্ধান্ত জানা যাবে আজ। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) পরিচালনা পর্ষদের এক ভার্চুয়াল সভায় এ সিদ্ধান্ত হবে। বিসিবির পক্ষ থেকে অনলাইন সভায় যুক্ত হবেন সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। কারণ গতকাল পর্যন্ত প্রতিনিধির পরিবর্তন করা হয়নি। 

৩ থেকে ২০ অক্টোবর সিলেট ও ঢাকায় নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হওয়ার কথা। পরিকল্পনা অনুযায়ী বিশ্বকাপ আয়োজনের সব ব্যবস্থা করে রেখেছে বিসিবি। কিন্তু রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে আসরটি বাংলাদেশে হবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশের অন্তবর্তীকালীন সরকার আসরটি ধরে রাখার বিষয়ে আশাবাদী হলেও কয়েকটি দেশের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার কারণে এটি বাংলাদেশ থেকে সরেও যেতে পারে।

২০২৫ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ নারী বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়া এবং স্কটল্যান্ডের সাথে গ্রুপ ‘ডি’ তে খেলবে বাংলাদেশ। গ্রুপের অন্য একটি দল এশিয়া অঞ্চলের বাছাইপর্ব পার করে কোয়ালিফাই করবে বিশ্বকাপে। ২০২৫ সালে এই আসর বসবে মালয়েশিয়াতে।

আর্থিকভাবে সংকটে থাকা জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট বোর্ড তাই মুখিয়ে আছে এবারের সুযোগ লুফে নিতে। সামনে ২০২৬ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ এবং ২০২৭ ওয়ানডে বিশ্বকাপের অন্যতম আয়োজক তারা।

৩ থেকে ২০ অক্টোবর সিলেট ও ঢাকায় নারী টি২০ বিশ্বকাপ হওয়ার কথা। পরিকল্পনা অনুযায়ী বিশ্বকাপ আয়োজনের সব ব্যবস্থা করে রেখেছে বিসিবি

আগামী অক্টোবরে নারী বিশ্বকাপের নবম আসর বসার কথা বাংলাদেশে। কিন্তু বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন আইসিসি।

চুমুকাণ্ডে ফেডারেশন সভাপতি রুবিয়ালেসকে বরখাস্ত করেছে ফিফা